•ডাউনলোড হয়ে গেলে unzip করুন। driver এ প্রবেশ করুন। •আপনি যদি ৩২বিট ইউজার হন তাহলে x86 আর ৬৪বিট ইউজার হলে x64 সিলেক্ট করুন। এবার install.bat এ ডাবল ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ
•এখন আপনি যে username, password দিয়ে একাউন্ট খুলেছেন সেই username, password এর ঘরে লিখুন। এবার connect এ ক্লিক করুন।
•এবার দেখুন connected হয়ে যাবে। আর মনের আনন্দে ব্যবহার করতে থাকুন। আপনি যত একাউন্ট করবেন ততো বেশি ব্যবহার করতে পারবেন।
♦ বিঃদ্রঃ- প্রতি একাউন্টে প্রতিদিন ১০০এমবি। তাই ৯৫এমবি হলে disconnect করে ফেলুন অন্যথায় আপনি ঐ দিন অন্য একাউন্ট দিয়েও ববহার করতে পারবেন না। ♦ মনে রাখবেন একবার ১০০ এমবি ক্রস করলেই আপনি অই দিন আর কোন account দিয়েই Use করতে পারবেন না ।
-ধন্যবাদ
•••আপনার গ্রামীনফোন এর ১০KB দিয়ে ইউটিউব-এর ভিডিও দেখুন বাফারিং ছাড়ায়•••
আপনি খুব সহযে ইউটিউব-এর ভিডিও দেখুন বাফারিং ছাড়ায় দেখতে পারবেন আপনার গ্রামীনফোন এর LOW SPEED দিয়ে।
♦ প্রথমে আপনাকে একটি সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। তারপর ইউটিউব থেকে নির্ঝামেলাই ভিডিও দেখতে পারবেন। তবে আগেই বলে রাখছি ভিডিও কোয়ালিটি কিন্তু খুব ভাল না।
♦ ডাউনলোড করা হলে, ফাইলটি ইনস্ট্রল দিন, তার পর www.YouTube.com এ ভিডিও দেখতে হলে আপনাকে m.YouTube.com এ যেতে হবে। আপনার পছন্দমত ভিডিও বাছুন এবং Watch Video তে ক্লিক করুন।
♦ এখন আপনি এভাবে যে কোন ভিডিও দেখতে পারেন অপেক্ষা ছাড়ায়।
♣ ধন্যবাদ ♣
###ইউএসবি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ/কম্পিউটার লক করুন!
আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ইউএসবি দিয়ে কি ভাবে আপনার কম্পিউটার কে লক করে রাখা যায় । একদম ক্ষূদ্রতম সফটওয়্যার দিয়ে সফটওয়্যার টি ফুল ভার্সন ধরুন আপনি কোন জরুরী কাজে একটু বাইরে যেতে হচ্ছে পিসিতে কাজ করা অবস্থায় । এখন আপনি পিসিকে শাটডাউন করে যেতে হবে । পিসিকে যদি ওপেন রেখে যান তাহলে অন্য কেউ এসে বা বসে আপনার কাজ গুলো দেখে নিতে পারবে । তাই আপনি যখন জরুরী কোন কাজে বাইরে বের হওয়ার সাথে সাথে শুধু ইউএসবি কে পিসিতে কানেক্ট করুন এবং সফটওয়্যার টির আইকনে ডেস্কটপ থেকে ক্লিক করুন । বাস লক হয়ে গেলে আপনার পিসি । এবং পুনরায় যখন খুলবেন আবার ইউএসবি টি কানেক্ট করুন এবং যে কোন কী প্রেস করুন আপনার কী বোর্ড থেকে । এবং যে কোন ইউএসবি দিয়ে কিন্তু খুলবেনা । আপনি সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে ইউএসবি কানেক্ট করুন পিসিতে । এবং সফটওয়্যার টিকে চিনিয়ে দিন । আপনার ইউএসবি কে । এবার আপনার এই চেনা ইউএসবি ছাড়া কখনো খুলবেনা আপনার সিস্টেম । সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন লিঙ্কে... সাইজ ২.৭৫ এমবিঃ http://www.MediaFire.com/?76w5mf00b675miv
আমরা দেখি কিভাবে অপেরামিনির ব্রাউজিং স্পীড বাড়ানো যায়ঃ
1. প্রথমে আপনার Address Bar এ Type করুন opera:config এবং Ok Press করুন । 2. এখন যে Option গুলু দেখতে পাবেন তা নিচের Settings অনুযায়ী পরিবরতন করে নিন— ** Large Placeholders For Images= NO.. ** Fit Text To screen= yes.. ** Loading Timeout= Reduce To 10/20 seconds As The case maybe.. ** Site Patches And User-Agent Masking= NO.. ** keep styling in RSS Feeds= NO.. ** Show Feed index= NO.. ** Fold Linklists= NO.. ** Phone Number Detection= set yes/No Depending 0n ur choice.. ** Minimum Phone Number Lenght= No Need To Edit.. ** Use Bitmap Fonts= NO.. এখন Save করে নিন এবং এরপর আপনার অপেরমিনির Speed কিছুটা হলেও বাড়বে!
##আমরা সাধারণত পিসি তে অনেক ধরনের অ্যান্টিভাইরাস ব্যাবহার করে থাকি তবে আপনি কী জানেন আপনার অ্যান্টিভাইরাস কি ঠিক মতো কাÀজ করছে কি ???
তাহলে আসুন আজ ছোট একটি পরীক্ষা করে জেনে নেই আমাদের ইনষ্টল করা এন্টিভাইরাসের কার্যকারিতা কতটুকু বা তা একটু কাজ করছে কিনা ।
এজন্য নোটপ্যাড খুলে
X5O!P%@AP [4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD- ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* লিখে Virustest.bat নামে সেভ করতে হবে।
এখন দেখুন যদি আপনার অ্যান্টিভাইরাস চ্যাচামেচি করে বা ম্যাও ম্যাও করে ভাইরাস বলে নোট প্যাডটা ডিলেট করে দেয় ,তাহলে মনে করবেন আপনার অ্যান্টিভাইরাস টা ঠিক মতো কাজ করছে । আর যদি ডিলেট না করে তাহলে কান ধরে সে অ্যান্টিভাইরাস আনইন্সটল করে দিন ।
##আপনার কম্পিউটারে যে ফোল্ডার তৈরি করেন তা কি নাম ছাড়া তৈরি করেছেন ▼ █▓▒ কি ভাবে করবেনঃ ▼░▓█ → একটি ফোল্ডার নির্বাচন করুন অথবা একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি করে নাম মুছে ফেলুন।
→ Alt প্রেস করে ধরে রাখুন টাইপ করুন 255
→ তারপর Enter প্রেস করুন দেখুন নামবিহীন একটি ফোল্ডার ফোল্ডার।
*[একাধিক ফোল্ডার করতে চাইলে Alt প্রেস করে ধরে দুই বা তত বাব 255 প্রেস করে Enter প্রেস করুন ]* ▼
█▓▒ কেন এমন হয়ঃ ▼░▓█ সাধারণত Alt প্রেস করলে সংখ্যা চাপলে বিভিন্ন symbol দেখা যায় ।
এখানে Alt+255 = (খালি স্পেস) symbol হিসাবে আসে ।
##Pen ড্রাইভ থেকে উইন্ডোজ ৭ ইন্সটল করুন ↓ ধাপ 1:→ রান থেকে CMD লিখে command prompt খুলুন। (সমস্যা হলে administrator হিসাবে ওপেন করুন) এবার টাইপ করুন "Diskpart" [যদি আপনার পিসিতে diskpart না থাকে তাহলে ডাউনলোড করুন এখান থেকে http://www.microsoft.com/en-us/download/details.aspx?id=23711]
ধাপ 2:→ এবার টাইপ করুন list disk এখানে দেখা যাবে নিজের কম্পিউটার এর ডিস্ক গুলো আমার পিসিতে USB device কোনটি। (সাধারণত নিচের দিকে থাকে)
ধাপ 3:→ এবার টাইপ করুন Select xxxx (xxxx= আপনার ডিক্স এর নাম । উদাহারণ: disk 1 )
ধাপ 4:→ এবার clean টাইপ করুন "clean "
ধাপ 5:→ এবার আপনার USB ড্রাইভ কে primary partition সিলেক্ট করতে টাইপ করুন create partition primary.
ধাপ 6:→ এবার active টাইপ করুন
ধাপ 7:→ এবার USB partition কে FAT32 এ কনভার্ট করে নিতে টাইপ করুন format fs=fat32 quick।
ধাপ 8:→ এখন assign টাইপ করুন & Exit টাইপ করুন
ধাপ 9:→ এবার Windows 7 installation ফাইল গুলো কপি করে পেস্ট করুন আপনার USB ড্রাইভে.
কপি করা শেষ হলেই আপনার Windows 7 USB Installation ড্রাইভ একদম রেডি হয়ে যাবে।
##আপনার কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন কোন সমস্যা নাই, পুরানো পাসওয়ার্ড ছাড়াই পরিবর্তন করুন আপনার কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড
নিচের step গুলা Follow করেন-
আপনার operating system যদি windows vista/7/8 হয়, তাহলে প্রথমে COMMAND PROMPT ওপেন করেন , [এবার আশোন কাজের কথায় COMMAND PROMPT কোথায় পাবেন ?
আপনার পিসি অন হওয়ার সময় f8 এ চাপ দিয়ে Repair Computer কমান্ড এ ঢুকুন তার পর system recovery option নামে একটি বক্স আসবে যার মধ্যে system keyboard method চাইবে US দিয়ে next এ ক্লিক করুন কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন এবার কিছু মেনু আসবে এতে আপনি পেয়ে যাবেন COMMAND PROMPT]
তারপর এখানে TYPE করুন ''NET USER <USER NAME>*'' এবং এন্টার চাপুন,ধরুন আপনার user name হল IDEA তাহলে আপনি লিখবেন "NET USER IDEA *'' তারপর নতুন পাসওয়ার্ড এবং VERIFY পাসওয়ার্ড দিন
কাম শেষ
আর operating system যদি Windows XP হয় তাহলে, লগইন স্ক্রীন এ Ctrl+Alt+Delete চাপুন তারপর User Name এ লিখুন administrator আর পাসওয়ার্ড বক্স খালি রাখে এন্টার চাপুন
##পেইনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড এ আপনার ছবি সেট করতে সময় লাগবে ১ মিনিট।
নিচের কোডটি Copy করে Paste করুন Notepad এ। Save করুন Pen drive এ desktop.ini নামে [{BE098140-A513 -11D0-A3A4-00C0 4FD706EC}] ICONAREA_IMAGE= Nagordola.jpg ICONAREA_TEXT=2 55
এইবার আপনার ছবিটি নিয়ে যান Pen drive এ, আর Rename করে নাম দিন Nagordola.jpg ব্যাস কাজ শেষ, Window Close করে আবার Pen drive টি Open করুন ।
২০১১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর বিল্ড ডেভেলপার্স কনফারেন্সে উইন্ডোজ ৮ বিষয়ে তথ্য দিয়েছিলেন উইন্ডোজ বিভাগের প্রেসিডেন্ট স্টিভেন সিনোফস্কি ।
→ উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমটি ৩২ ও ৬৪ বিট দু’ধরনের হার্ডওয়ারেই চলবে।
→ প্রধানত চার ধরনের উইন্ডোজ ৮ বাজারজাত করা হবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
→ ‘রেগুলার উইন্ডোজ ৮’ থাকছে একেবারেই সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য।
→ ‘উইন্ডোজ ৮ প্রো’ থাকছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপার এবং প্রযুক্তিমনস্ক মানুষের জন্য। এতে অ্যাডভান্সড কিছু সুবিধা
→‘উইন্ডোজ ৮ আরটি’ ট্যাবলেট ডিভাইসে চালানোর উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট এবং ওয়াননোটের বিনামূল্যের একটি সংস্করণও প্রি- ইনস্টলড থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি-চালিত ট্যাবলেট ডিভাইসে।
→ আরও বড় কাজের জন্য ‘উইন্ডোজ ৮ এন্টারপ্রাইজ’ সংস্করণ রয়েছে বলেও জানিয়েছে মাইক্রোসফট। এতে উইন্ডোজ ৮ প্রো-এর সব সুবিধার পাশাপাশি আইটি প্রফেশনালদের জন্য বাড়তি কিছু সুবিধাও যোগ করা থাকবে; যেন একাধিক কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কিং আরও সহজে করা যায়। Extra কিছু ↓
→ পাসওয়ার্ড দিয়ে নয়, আপনার চেহারা দিয়ে লগইন করুন পিসিতে
→ বিভিন্ন ওয়েব সাইটের জন্য পৃথক পাসওয়ার্ড মনে রাখার দরকার হবে না
→ উইন্ডোজ ৮ বিভিন্ন ডিভাইসে ইউজারকে অনুসরণ করবে
→ আই-প্যাড ধরনের টাচস্ক্রিন ব্যবহার করা যাবে
→ অয়্যারলেস টিভিতে দেখা যাবে এইচডিমুভি
→ ভাইরাসকে শেষ করুন, তবে বাঁচিয়ে রাখুন ব্যক্তিগত তথ্য
Windows8-ConsumerPreview-64bit-English.iso দুটার জন্যই একই প্রোডাক্ট কিঃ
Product Key: DNJXJ-7XBW8-2378T-X22TX- BKG7J
►►কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছে? চলুন কিছু কাজ করি◄◄
নুতন Computer কিনেছেন। কিনার সময় যে স্পিড ছিল তার অর্ধেকও নেই এখন। মানে আপনার PC Slow হয়ে গেছে। প্রোগ্রাম খুলতে দেরী করে, ক্লিক করার পর দীর্ঘক্ষণ ঝিমাতে থাকে, একসাথে একাধিক প্রোগ্রাম খুলে কাজ করা যায়না যা আগে যেত, প্রায় সময় হ্যাং করে ইত্যাদি সমস্যায় ভুগেন প্রায় ইউজার। কম্পিউটারের এ আচরণ নিশ্চয় কারো ভাল লাগে না। কাউকে বললে RAM বাড়ানোর পরামর্শই দেন শুধু। আসুন কিছু কাজ করে দেখি।
Computer এর Speed বাড়ানোর জন্য যে কথাটি সর্বপ্রথম আসে তার নাম হলো RAM এবং Processor এবং তার সাথে সামঞ্জপূর্ণ মাদারবোর্ড। অর্থাৎRAM বাড়িয়েএবং Processor আপডেট করে স্পীড বাড়ানো যায়। RAM হয়তো কিছুটা বাড়ানো যায় কিন্তু Processor বাড়াতে গেলে আসে Motherboard এর কথা। কারণ পুরাতন Motherboard নতুন Processor কে সাপোর্ট নাও করতে পারে। তাই পুরাতন মডেলের পিসি যাতে RAM বা Processor আপডেট করার সুযোগ নেই তাতে নিচের কাজগুলো করা যেতে পারে। এতে Slow Computer বা Slow PC কিছুটা হলেও স্পীড পাবে। Step 1:
১. Run এ গিয় লেখুন prefetch তারপর OK দিন। যা আসবে সব ডিলিট করুন। একইভাবে temp, %temp%, recent লিখে এন্টার দিন এবং সব ডিলিট করুন।
২. Search এগিয়েলেখুন *.tmp এবং সার্চ দিন। যা পাবেন সব ডিলিট করেদিন। এভাবে *bac,*.bak, *.bck, *.bk!, *.bk$ গুলোও সার্চ দিয়ে Delete করুন। কাজটি উইন্ডোজ এবং নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টল করার পর সাধারণত একবার করলেই হয়। অবশ্য অনেক সময় উক্ত ফাইলগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগে। তবে তা এডভান্স ব্যাবহার কারীদের জন্য। RAM যদি বেশি হয় তাহলে একাজটি করে তেমন পার্থক্য বুঝা যাবেনা।
৩. সবড্রাইভে Disk Cleanup চালান।
৪. সব Drive এ Check Disk চালান।
৫. Defragment চালানপ্রতি Drive এ।
. .৬রেজিস্ট্রি ক্লিন করুন সপ্তাহে অন্তত একবার।
৭. CDROM এ কোন CD/DVD থাকলে বের করে ফেলুন।
Step 2: ১। Windows এর Automatic Update অপশন Enable থাকলে Disable করে দিন।
২। কোন ড্রাইভার বা সফটওয়ারেরর Automatic Update হচ্ছে কি না চেক করে দেখুন। Automatic Update অপশন Enable থাকলে Disable করে দিন। বিশেষ করে নেট কানেকশন পাওয়ার পর পিসি স্লো হলে এ অপশনগুলোকে সন্দেহ করতে পারেন।
৩। পিসি যদি Virus, Mal-ware, Spyware ইত্যাদি Malicious Tools বা ক্ষতিকারক টুল দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে এগুলো পিসিতে ইউজারের অজান্তে বা গোপনে কাজ করে। ইউজার যতই সচেতন হোক তা বুঝতে পারে না। যতক্ষণ পিসি চালু থাকে এ কাজ চলতে থাকে এবং এতে পিসি স্লো হয়ে পড়ে। তাই পিসিতে শক্তিশালী Antivirus, Firewall ব্যবহার করতে হবে। এগুলো নিয়মিত Update করতে হবে এবং মাঝে মাঝে পিসি স্ক্যান করে দেখতে হবে।তাই আপনার পিসি স্ক্যান করে দেখুন। প্রয়োজনে নতুনভাবে Windows Setup করুন। তারপর অন্য কোন সফটওয়ার ইনস্টল করার আগে নতুন ডাউনলোড করা একটি Antivirus ইন্সটল করুন এবং AntivirusUpdate করে Full Scan দিন। তারপর ড্রাইভার সহ অন্যান্য সফটওয়ার ইনস্টল করুন। ৪। অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার Uninstall করে ফেলুন। C Drive বা Windows ড্রাইভে কমপক্ষে অর্ধেক জায়গা খালি রাখুন। প্রতিটি ড্রাইভে কমপক্ষে ১৫% জায়গা খালি রাখুন। অর্থাৎ কোন ড্রাইভ যেন ডাটায় Full হয়ে না যায়।
Step 3: ১। আপনার এন্টিভাইরাস অটোমেটিক স্ক্যান বা সিডিউল স্ক্যান হচ্ছে কি না চেক করে দেখুন। যদি এরকম হয় তাহলে সিডিউল স্ক্যান পুরোটা শেষ হতে দিন বা বন্ধ করে দিন। সিডিউল স্ক্যান একবারে পুরোটা হতে না পারলে পিসি চালু হওয়ার সাথে সাথে পুণরায় শুরু থেকে হতে পারে। এতে পিসি স্লো হয়ে পড়ে।সিডিউল স্ক্যান সাধারণত সপ্তাহে একবার হয়। যদিও বিভিন্ন এন্টিভাইরাসে বিভিন্ন রকম সেটিংস থাকে বা ইউজারেরা নিজের মত করে সেটিংস করে নেই। প্রয়োজনে এন্টিভাইরাসটা UnInstall করে দেখুন।
২। Motherboard এর ড্রাইভারগুলো সঠিকভাবে ইন্সটল না থাকলেও পিসি স্লো হতে পারে। বিশেষ করে Graphics আর Chip Set Driver। এ জন্য Device Manager চেক করে দেখুন।
৩। Start Menu থেকে Run এ গিয়ে (Windows+R) এ গিয়ে msconfig লিখে এন্টার চাপুন। ওখান থেকে Non Microsoft Service গুলো বন্ধ করে দিন। অপরিচিত সার্ভিস পেলে Google এ সার্চ দিয়ে জেনে নিন। তারপর Start-up থেকে অপ্রয়োজনীয় Shortcut গুলো বন্ধ করে দিন।
৪। অনেক সময় ভাইরাস, সফটওয়ার Install/Uninstall বা অন্যান্য কারণে উইন্ডোজের কিছু ফাইল করাপ্ট হয়। এতে হয়ত স্বাভাবিক কাজকর্ম করা যায় তবে কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়। এ জন্য sfc কমান্ড চালান। কাজ না হলে Windows Repair বা নতুন করে উইন্ডোজ দিন। এতে ও আপনার কম্পিউটারে স্পিড আসবে।
Step 4: ১। পুরনো পার্টিশন ভেঙে হার্ডডিস্কটিকে নতুন করে পার্টিশন তৈরি করুন। তবে কাজটি করার আগে প্রয়োজনীয় ডাটা বেকআপ নিতে ভুলবেননা। ২। সবশেষে আপনার হার্ডডিস্কে Bad Sector চেক করুন এবং প্রয়োজনে হার্ডডিস্ক পরিবর্তন করুন।
এখন থেকে আপনাকে Windows TurnOff/Restart Click করার পর অপেক্ষা করতে হবে না । Click করার সাথে সাথে কাম খালস ।এজন্য আপনাকে যা যা করতে হবে…প্রথমে Task manager Open করুন ।এজন্য Ctrl+Alt+Delete একসাথে ক্লিক করুনএর পর চিত্রের মত Ctrl+ Shutdown Click করে Restart/TurnOff Click করুন আর দেখুন মজা ।এই Tricks টা Windows XP এর জন্য
█▓▒►►বাড়িয়ে নিন আপনার Mozilla Firefox এর গতি!!◄◄░▓█
নিচের Step গুলি অনুসরন করুন:↓↓
১) প্রথমে আপনার Browser এর Address Bar এ “about:config” লিখে Enter চাপুন।
২) তারপর কোন Notification পেলে Ok ক্লিক করুন।
৩) উপরের Search Box এ “network.http” লিখুন এবং Enter চাপুন।
৪) “‘network.http.pipelining” এবং ”network.http.proxy.pipelining” এই দুটি Option এ Double Click করুন।
৫) “network.http.pipelining.maxrequests” Right Click করে Value টাকে “30” তে Modify করুন।
৬) খালি জায়গায় Right Click করে “New” Select করুন তারপর “integer” Select করুন।
৭) তারপর “nglayout.initialpaint.delay”এই Name টি লিখুন এবং OK Press করুন তারপর Type করুন “0”
8) ব্যাস!! কাজ শেষ!! আবার দেখুন আপনার Firefox কত Fast হয়ে গেছে!!
মনে রাখবেন আপনার Firefox Browser অবশ্যই নতুন ভার্সন এর হতে হবে আর সব সময় Internet Download Manager ( IDM) Use করুন।